#কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনঃ
১) সহজপাচ্য ও সাধারণ খাদ্যে অভ্যস্ত হোন।
২) বেশি করে পানি পান করুন, প্রতিদিন কমপক্ষে দুই লিটার।
৩) কিছু গ্রহণীয় খাবারঃ শাকসবজি, ফলমূল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, সব ধরণের ডাল, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা।
৪) কিছু বর্জনীয় খাবারঃ গরু, খাসি ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, মসৃণ চাল, ময়দা, চা, কফি, সব ধরণের ভাজা খাবার যেমনঃ পরোটা, লুচি, চিপস ইত্যাদি
#কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বেঁচে থাকার প্রাকৃতিক কিছু উপায়ঃ
১) ইসবগুল ২ থেকে ৩ চা চামচ ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে চিনি বা গুড় মিশিয়ে সাথে সাথে খাওয়া খালি পেটে ও রাতে ঘুমাবার আগে।
২) পাকা মিষ্টি বরই চটকে বীজ ও খোসা ফেলে অথবা ছেঁকে অল্প পানি মিশিয়ে মাঝে মাঝে খাওয়া।
৩) ১ গ্লাস পানিতে ২৫-৩০ গ্রাম পাকা বেলের শাঁস মিশিয়ে শরবত তৈরী করে দিনে ২ বার সেবন করা।
৪) ফোটানো তেঁতুলের রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে শরবত তৈরী করে সেখান থেকে রাতে শোবার আগে এক টেবিল চামচ পান করা।
#কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করা না হলে কি কি অসুবিধা হতে পারে?
১) অর্শ বা পাইলস হওয়া।
২) এনাল ফিশার বা মলদ্বারে আলসার হওয়া।
৩) রেকটাল প্রোলেপস বা মলদ্বার বাইরে বের হয়ে আসা।
৪) পায়খানা ধরে রাখতে না পারা।
৫) খাদ্যনালীতে প্যাঁচ লাগা।
৬) প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া।
৭) মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়া।
৮) খাদ্যনালীতে আলসার বা ঘা, এমনকি পারফোরেশন বা ছিদ্র হওয়া।
#চর্ম | #যৌ'ন | #মানসিক | #শ্বাসকষ্ট |
#ক্যান্সার | #ব্যথা ও স্ত্রীরোগসহ |
#হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অভিজ্ঞ!
ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম (রফিক)
বিএইচএমএস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
(ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা। #গভ. রেজিঃ এইচ - ১৬৭৭
#প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালকঃ)
1) সুসার হোমিওপ্যাথিক স্কুল
2) সুসার মেডিকেল সার্ভিসেস
3) ইয়ালাম হোমিওপ্যাথিক চেম্বার
#চেম্বারঃ) সুসার হোমিওপ্যাথিক ক্লিনিক
SUSAR Homoeopathic Clinic
#যেকোন রোগ বিষয়ক বিস্তারিত জানতে ও
চিকিৎসা পরামর্শ নিতে সরাসরি যোগাযোগ মাধ্যমঃ)
🤙 01703862490 (imo/WhatsApp)
★ইমেইলঃ)
drrafiqchamberbd@gmail.com
★ফেসবুক পেজঃ)
https://www.facebook.com/DrRafiqulbhmsbd
★ইউটিউব চ্যানেলঃ)
https://www.youtube.com/@DrRafiqChamber
#বিশেষ বার্তাঃ)
1) অনলাইনেও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।
2) সবসময় রেজিস্ট্রার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
3) নিজে সুস্থ থাকুন। পরিবারকে সুস্থ রাখুন।
=) ধন্যবাদ।
0 Comments