Ad Code

Responsive Advertisement

সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা। | Govt. Homoeopathic Medical College & Hospital Dhaka.

সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা।

Govt. Homoeopathic Medical College & Hospital Dhaka.





#মহামতি স্যামুয়েল ফ্রেডরিখ হ্যানিম্যান (১৭৫৫-১৮৪৩) কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি আমাদের দেশে একটি জনপ্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থা। দেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এবং নারী ও শিশু এই চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করে এবং এর উপর আস্থা রাখে।

#এই চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়ন, আধুনিকায়ন এবং সম্প্রসারণের জন্য সরকার ১৯৮৯ সালে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় 'সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি" প্রতিষ্ঠা করেন।

#স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য শিক্ষা মহাপরিচালকের মাধ্যমে কলেজের জনবল নিয়োগ, ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি প্রক্রিয়া এবং প্রশাসনিক কাজ সম্পন্ন করা হয়। কলেজের কোর্স কারিকুলাম প্রণয়ন, পরীক্ষা গ্রহণ ও সার্টিফিকেট প্রদান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত হয়। জাতীয় স্বাস্থ্য নীতিতেও অল্টারনেটিভ চিকিৎসার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।

#১৯৯৮ সালে উক্ত প্রকল্পের ১৬১ টি পদসহ জনবল অস্থায়ীভাবে রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করা হয়। ২০০৫ সালে ১৬১ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি স্থায়ী রাজস্ব ভুক্ত হয়। সরকার ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে উন্নীত করেন।
২০০৪ সালে সরকার কলেজের জন্য আরও ২৪ শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করে এবং ২০১৪ সালে ঐ প্রকল্পের মাধ্যমে ২৫ জন শিক্ষক, চিকিৎসক ও কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়।

#ছাত্রছাত্রীঃ ১৯৮৯-১৯৯০ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষে ১০০ জন ছাত্র/ছাত্রী আসন সংখ্যা নিয়ে অত্র কলেজে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। কলেজে শিক্ষক ও চিকিৎসক স্বল্পতার কারনে পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি আসন সংখ্যা ৫০ জন নির্ধারন করে। কলেজে ৩৪ টি ব্যাচের মধ্যে ১ম-২৭তম ব্যাচের প্রায় ১৭০০ জন ছাত্র-ছাত্রী পাশ করে চিকিৎসক হয়েছেন; ২৮ তম ব্যাচ ইন্টার্নশীপ করছে, বাকি ২৯ তম-৩৪ তম ব্যাচের ২৫০ জন ছাত্র/ছাত্রী বিভিন্ন বর্ষে অধ্যয়ন করছে।

#কোর্সের নামঃ বিএইচএমএস (ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারী) যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন ফ্যাকাল্টির অধীন। কোর্সের মেয়াদ ৫ বছর যা ০৪ (চার) টি পেশাগত পরীক্ষার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
অতঃপর কলেজ সংলগ্ন হাসপাতালটিতে ০১ বৎসর ইন্টার্নশিপ সম্পন্ন করে। বিএইচএমএস কোর্সে ১৫টি বিষয়ে মোট ৫৫০০ নম্বরের উপরে পড়ানো হয়।


#কলেজের বিভাগসমূহঃ মোট ১৫টি বিভাগ
০১। এনাটমি বিভাগ।
০২। ফিজিওলজি ও বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ।
০৩। অর্গানন অব মেডিসিন বিভাগ।
০৪। হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসী বিভাগ।
০৫। কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ।
০৬। ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগ।
০৭। মেটেরিয়া মেডিকা বিভাগ।
০৮। প্যাথলজি ও মাইক্রোবায়োলজী বিভাগ।
০৯। ক্লিনিকাল/প্রাকটিস অব মেডিসিন বিভাগ।
১০। গাইনোকোলজী ও অবসট্রিটিকস বিভাগ।
১১। হোমিওপ্যাথিক ফিলোসফি বিভাগ।
১২। ক্লিনিকাল সাইকোলজী ও সাইক্রিয়াট্রি বিভাগ।
১৩। সার্জারী বিভাগ।
১৪। ক্রনিক ডিজিজ বিভাগ।
১৫। রেপার্টরি বিভাগ।

#অবকাঠামোঃ)
🔻 প্রতিষ্ঠানটি মোট তিন একর জায়গার উপর অবস্থিত।
🔻 প্রতিতলা ৭,৭০০ বর্গফুট বিশিষ্ট চারতলা একাডেমিক ভবন- ০১ টি
🔻 ১০০ বেডের হাসপাতাল- ০১ টি।
🔻 রিসার্চ-কাম-প্রোডাকশন ইউনিট- ০১ টি
🔻 ছাত্রাবাস-০১ টি
🔻 ছাত্রী নিবাস-০১ টি
🔻 অফিসার্স কোয়াটার-০১ টি
🔻 মসজিদ- ০১ টি
🔻 শহীদ মিনার-০১টি
🔻 বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ম্যুরাল রয়েছে।
🔻 হারবেরিয়াম ও মিউজিয়াম-১টি

#লাইব্রেরী ও সম্মেলন কক্ষঃ) সার্বক্ষণিক ওয়াইফাই সহ চিকিৎসা বিজ্ঞানের নানা শাখার সর্বশেষ এডিশনের প্রায় ৬০০০ টি বই এবং বিভিন্ন প্রকার মেডিকেল জার্নাল সমৃদ্ধ একটি আধুনিক লাইব্রেরী রয়েছে। কলেজের নিচ তলায় আধুনিক সুবিধা সম্বলিত শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ১ টি সম্মেলন কক্ষ রয়েছে।

#কলেজের শিক্ষক সংখ্যাঃ) বর্তমানে কলেজে শিক্ষকগণের ৪১ টি স্থায়ী পদ, ৬ টি অস্থায়ী রাজস্ব পদ ও ১৩ টি উন্নয়ন প্রকল্প (এএমসি) শিক্ষকের পদ রয়েছে। এর মধ্যে মোট ৫৯ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন এবং ১৭ টি পদ শূন্য রয়েছে। শিক্ষকদের মধ্যে ৩১ জন হোমিওপ্যাথিক বিএইচএমএস শিক্ষক এবং ২৬ জন এমবিবিএস শিক্ষক রয়েছে। ২ জন শিক্ষক সংযুক্তিতে কর্মরত রয়েছে।



#হাসপাতালঃ)
🔻 বহিঃ বিভাগঃ পুরুষ, মহিলা, শিশু, জরুরি বিভাগ বোর্ডের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ রোগীর চিকিৎসা দেয়া হয়
🔻১০০ শয্যা বিশিষ্ট অন্তঃবিভাগঃ পুরুষ ওয়ার্ড, মহিলা ওয়ার্ড, শিশু ওয়ার্ড, গাইনি ওয়ার্ড।
🔻 জরুরি বিভাগঃ সার্বক্ষণিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
🔻 প্যাথলজি বিভাগঃ সকল প্রকার প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করা হয়।
🔻 রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগঃ আলট্রাসনোগ্রাম ও এক্সরে করা হয়।
🔻 ডিসপেনসিং বিভাগঃ রোগীদের বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করা হয়।
🔻 এন্টিনেটাল কেয়ার বিভাগঃ গর্ভবতী মায়েদের এন্টিনেটাল চেকআপ করা হয়।

#হাসপাতালঃ) হাসপাতালে ১৫ টি স্থায়ী রাজস্বপদ ১ টি অস্থায়ী রাজস্বপদ এবং ১০ টি উন্নয়ন প্রকল্প (এএমসি) চিকিৎসকদের পদ রয়েছে এর মধ্যে ২৪ টি পদে চিকিৎসক কর্মরত রয়েছেন। চিকিৎসকের মধ্যে ১২ জন হোমিওপ্যাথিক বিএইচএমএস এবং ১২ জন এমবিবিএস চিকিৎসক রয়েছেন এবং ১জন এমবিবিএস চিকিৎসক সংযুক্তিতে কর্মরত রয়েছেন।

#গবেষণা ও উৎপাদন ইউনিটঃ) বিভিন্ন প্রকার ঔষধ প্রস্তুত করা হয় ও হোমিওপ্যাথিক বিষয়ে গবেষণা করা হয়। চিকিৎসার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন প্রকার হোমিওপ্যাথিক ঔষধ উৎপাদন করা হয় এবং মাননিয়ন্ত্রণ করা হয়। এখানে একটি ঔষধ জাদুঘর ও হারবেরিয়াম আছে। গবেষণা ও উৎপাদন ইউনিটে একজন কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছে।

#লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করন এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাে লর উদ্দেশ্য। একবিংশ শতাব্দীর স্বাস্থ্য সমস্যা নিরসনে উপযুক্ত হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার তৈরির লক্ষ্যে আধুনিক কারিকুলাম সংযুক্ত করা হয়েছে। যাতে তারা গুণগত মান সম্পন্ন শিক্ষার মাধ্যমে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবায় দক্ষ মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

#ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি প্রক্রিয়াঃ) চিকিৎসা শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিচালক, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। প্রতি সেশনে ৫০ জন ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করা হয়। ভর্তির জন্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত নিয়মে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরন করতে হবে।

#ভর্তির যোগ্যতাঃ) এসএসসি এবং এইচএসসি জীববিজ্ঞানসহ বিজ্ঞান বিভাগ হইতে উত্তীর্ন ছাত্র/ছাত্রীরা ভর্তির আবেদন করতে পারে। উভয় পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.৫ থাকতে হবে এবং মোট জিপিএ- ০৮ থাকতে হবে।

#শিক্ষাদান পদ্ধতিঃ) এই কলেজে আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে লেকচার ক্লাস, ডেমনসট্রেশান প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস, ক্লিনিকাল ক্লাস, ল্যাবরেটরী কার্যক্রম, কেইসষ্টাডি, সেমিনার, ফিল্ড ভিজিট, ফার্মাসিউটিক্যাল ফ্যাক্টরি ভিজিট। এছাড়া প্রশস্ত শ্রেণীকক্ষে রয়েছে পর্যাপ্ত বসার ব্যবস্থা, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, হোয়াইটবোর্ড, পোস্টার ও মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গের ভিসেরা ও মডেল। ল্যাবরেটরী সমূহে রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং রিয়েজেন্ট।

#পেশাগত সুযোগ সুবিধাঃ) একজন বিএইচএমএস ডিগ্রিধারী সমাজে চিকিৎসা সেবা প্রদানের মাধ্যমে মানবতার মহান দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এছাড়াও তারা শিক্ষা, গবেষণা, পুষ্টি, সামাজিক পরিবর্তন এবং উন্নয়নমূলক কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

#সরকারি চাকুরীঃ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন উপজেলা এবং জেলা সদর হাসপাতালে ১০০ জন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক কর্মরত রয়েছেন। সরকারি হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ৪১ টি পদে বি এইচ এম এস ডিগ্রীধারী চিকিৎসক কর্মরত রয়েছে। বিএইচএমএস চিকিৎসকগন অন্যান্য গ্র্যাজুয়েটদের মত বিসিএস সহ অন্যান্য সরকারি/বেসরকারি চাকুরী প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করতে পারে।

#বেসরকারি চাকুরীঃ) বর্তমানে সারা বাংলাদেশে ১ টি বেসরকারি বিএইচএমএস মেডিকেল কলেজ এবং ৬৫টি ডিএইচএমএস ডিপ্লোমা মেডিকেল কলেজ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে। এ সকল প্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক পদে শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ রয়েছে। এছাড়া বর্তমানে ৮১ টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ঔষধ উৎপাদন করে যাচ্ছে। এই সকল ফার্মাসিউটিক্যাল ফ্যাক্টরীতে বিএইচএমএস ডিগ্রীধারীগন তাদের মেধা ও দক্ষতা কাজে লাগাচ্ছেন।

সর্বোপরি প্রাইভেট প্র্যাকটিসের মাধ্যমে স্বাধীনভাবে দেশের রোগাক্রান্ত মানুষের সেবা প্রদানের অবারিত সুযোগ রয়েছে। তাই ছাত্র/ছাত্রীদের প্রতি আহবান, শিক্ষার জন্য এসো সেবার জন্য বেরিয়ে যাও।



#উন্নয়ন পরিকল্পনাঃ)
🔹 অত্র মেডিকেল কলেজ ও হাপাতালে এইচপিএনএসডিপি প্রকল্পের অধীনে কর্মরত ২৫ জন শিক্ষক/চিকিৎসক এর চাকুরী অস্থায়ী রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করন।
🔹 দেশে ১৯৮৬ সালে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার উপর গ্র্যজুয়েশন পর্যায়ে বিএইচএমএস কোর্স চালু হয় যা এখন পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রী। দীর্ঘ ৪০ বছর প্রায় ২০০০ বিএইচএমএস চিকিৎসক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে স্থায়ী রেজিষ্ট্রেশনপ্রাপ্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন যায়গায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা, চিকিৎসা ও গবেষনায় মান উন্নয়নের জন্য উচ্চতর ডিগ্রী ও দেশে বিদেশে প্রশিক্ষন ও গবেষনার সুযোগ সৃষ্টি করার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
🔹 প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে কলেজের ছাত্রাবাস ও ছাত্রী নিবাসে জনবল পদ সৃষ্টিসহ জনবল নিয়োগ প্রয়োজন। তাছাড়া প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে কলেজ ও হাসপাতালে ২য় শ্রেণীর প্রশানিক কর্মকর্তা, ৩য় শ্রেণীর কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ সৃষ্টি ও ৪র্থ শ্রেণীর শূন্য পদে নিয়োগদান প্রয়োজন। গবেষনা ও উৎপাদন কেন্দ্র ২টি পুরোদমে চালু করার লক্ষে প্রয়োজনীয় উপকরন ও জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
🔹 অত্র মেডিকেল কলেজের ইন্টার্নশীপ চিকিৎসকদের প্রদেয় ভাতার পরিমান এমবিবিএস ইন্টার্নশীপ চিকিৎসকদের ন্যায় সমপরিমান ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

#তথ্যসূত্রঃ সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এর ৩৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৩য় পুনর্মিলনী স্মরণিকা।


#চর্ম | #যৌ'ন | #মানসিক | #শ্বাসকষ্ট |
#ক্যান্সার | #ব্যথা ও স্ত্রীরোগসহ |
#হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অভিজ্ঞ!

ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম (রফিক)
বিএইচএমএস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
(ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা। #গভ. রেজিঃ এইচ - ১৬৭৭

#প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালকঃ)  
1) সুসার হোমিওপ্যাথিক স্কুল 
2) সুসার মেডিকেল সার্ভিসেস 
3) ইয়ালাম হোমিওপ্যাথিক চেম্বার 

#চেম্বারঃ)  সুসার হোমিওপ্যাথিক ক্লিনিক  
SUSAR Homoeopathic Clinic 
                                 
#যেকোন রোগ বিষয়ক বিস্তারিত জানতে ও
চিকিৎসা পরামর্শ নিতে সরাসরি যোগাযোগ মাধ্যমঃ)

🤙 01703862490 (imo/WhatsApp)

★ইমেইলঃ) 
drrafiqchamberbd@gmail.com
★ফেসবুক পেজঃ)
https://www.facebook.com/DrRafiqulbhmsbd
★ইউটিউব চ্যানেলঃ)
https://www.youtube.com/@DrRafiqChamber

#বিশেষ বার্তাঃ) 
1) অনলাইনেও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।
2) সবসময় রেজিস্ট্রার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
3) নিজে সুস্থ থাকুন। পরিবারকে সুস্থ রাখুন। 
=) ধন্যবাদ।

Post a Comment

0 Comments

Close Menu